মোহাম্মদপুরের প্রধান আকর্ষণ
সাত গম্বুজ মসজিদ – মোঘল স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন যা এর সাতটি গম্বুজের জন্য বিখ্যাত।
সলিমুল্লাহ রোড – খাবারের দোকান, শপিং এবং স্থানীয় বাজারের জন্য জনপ্রিয় একটি ব্যস্ত রাস্তা।
ইকবাল রোড – পুরাতন এবং নতুন ঢাকার সংমিশ্রণে গঠিত একটি আকর্ষণীয় আবাসিক এলাকা।
মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল এবং কলেজের মাঠ – শিক্ষার্থী এবং ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য একটি জনপ্রিয় স্থান।
বসিলা ব্রিজ – মোহাম্মদপুর ও বসিলার সংযোগকারী একটি সুন্দর স্থান, যা সন্ধ্যায় ঘুরে দেখার জন্য আদর্শ।
বসিলা ওয়াকওয়ে – সকাল ও সন্ধ্যায় হাঁটার জন্য একটি প্রশান্তিপূর্ণ নদীপথ।
আশেপাশের আকর্ষণীয় স্থানসমূহ
মোহাম্মদপুরের আশেপাশে ঘুরে দেখার মতো আরও কিছু আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে:
চন্দ্রিমা উদ্যান – জাতীয় সংসদের কাছাকাছি অবস্থিত একটি সুন্দর পার্ক, যা বিশ্রাম ও পিকনিকের জন্য আদর্শ।
জাতীয় সংসদ ভবন – বিখ্যাত স্থপতি লুই কান-এর নকশা করা বাংলাদেশের অন্যতম প্রতীকী স্থাপনা।
বাংলাদেশ মিলিটারি মিউজিয়াম – বাংলাদেশের সামরিক ইতিহাস সম্পর্কে জানার একটি আকর্ষণীয় স্থান।
নভো থিয়েটার – মহাকাশ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের অভিজ্ঞতা লাভের জন্য একটি অসাধারণ স্থান।
আগারগাঁও – বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং সরকারি অফিসসমূহের জন্য একটি দ্রুত উন্নয়নশীল এলাকা।
ধানমন্ডি লেক – রেস্টুরেন্ট, ক্যাফে এবং নৌকা ভ্রমণের জন্য জনপ্রিয় একটি বিনোদনমূলক স্থান।
রবীন্দ্র সরোবর – সংগীত, শিল্প প্রদর্শনী এবং উন্মুক্ত মঞ্চে পারফরম্যান্সের জন্য একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।
বুদ্ধিজীবী কবরস্থান – বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে নির্মিত একটি ঐতিহাসিক স্থান।
মধু সিটি – আধুনিক আবাসন ব্যবস্থা ও অবকাঠামোর জন্য পরিচিত একটি এলাকা।
কেরানীগঞ্জ লেক – শহরের কোলাহল থেকে দূরে প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানোর জন্য উপযুক্ত।
শরীফ মেলামাইন এগ্রো – একটি সুপরিচিত শিল্প প্রতিষ্ঠান।
গাবতলী গরুর হাট – দেশের বৃহত্তম পশুর হাট, যা কোরবানির সময় বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
বসিলা গার্ডেন সিটি এবং তুরাগ নদীর ওয়াকওয়ে
ঢাকার অন্যতম সুন্দর স্থানগুলোর মধ্যে বসিলা গার্ডেন সিটি এবং তুরাগ নদীর ওয়াকওয়ে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তুরাগ নদীর তীরে অবস্থিত এই এলাকা প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক আদর্শ স্থান। ফটোগ্রাফি, হাঁটা কিংবা নদীর পাড়ে সময় কাটানোর জন্য এটি একটি দারুণ গন্তব্য।
0 মন্তব্যসমূহ