গুলশান ২ রেস্টুরেন্ট তালিকা




১. সুলতান’স ডাইন –  কাচ্চি বিরিয়ানি স্বর্গ 

আপনি যদি খাঁটি কাচ্চি বিরিয়ানির ভক্ত হন, তবে সুলতান’স ডাইন অবশ্যই যাওয়া  উচিত। এর সুনিপুণভাবে রান্না করা মটন, সুগন্ধি চাল এবং মশলার অনন্য স্বাদ এটি একটি বিশেষ খাবারের অভিজ্ঞতা দেয় । পরিবার বা বন্ধুদের সঙ্গে খাবারের জন্য এটি একটি দারুণ জায়গা।

২. বার্গার কিং গুলশান ২ – ক্লাসিক ফাস্ট ফুড অভিজ্ঞতা

যারা একটি রসালো বার্গারের স্বাদ নিতে চান, তাদের জন্য বার্গার কিং একটি আদর্শ জায়গা। ক্লাসিক হোয়াপার থেকে শুরু করে ক্রিসপি ফ্রাই এবং সুস্বাদু শেক পর্যন্ত, এটি একটি দ্রুত এবং তৃপ্তিকর খাবারের জন্য পছন্দ ।

৩. কস্তুরি কিচেন – খাঁটি বাংলা স্বাদ

যদি আপনি ঐতিহ্যবাহী বাংলা খাবার খুঁজে থাকেন, তাহলে কস্তুরি কিচেন সেরা জায়গা । এখানে বিফ কালা ভুনা, ডাল এবং বিভিন্ন ভর্তার সুস্বাদু পরিবেশনা পাওয়া যায়। এটি আপনাকে একটি ঘরোয়া  খাবারের অভিজ্ঞতা দেবে।

৪. ব্যাচেলর’স এক্সপ্রেস – সাশ্রয়ী এবং সুস্বাদু

শিক্ষার্থী এবং তরুণ পেশাজীবীদের জন্য ব্যাচেলর’স এক্সপ্রেস বাজেট-সাশ্রয়ী খাবার পরিবেশন করে, স্বাদের কোনো কমতি না রেখে। এখানে বিরিয়ানি, বার্গার এবং অন্যান্য স্থানীয় সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়।

৫. সাদিক এগ্রো – সতেজ ও অর্গানিক খাবার

স্বাস্থ্য সচেতনদের জন্য সাদিক এগ্রো একটি দুর্দান্ত পছন্দ । এটি ফ্রেশ এবং অর্গানিক মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য সরবরাহ করে, যা স্বাস্থ্যকর খাবার উপভোগের নিশ্চয়তা দেয়।

৬. স্প্যাগেটি জ্যাজ – ইতালির স্বাদ

ইতালিয়ান খাবারপ্রেমীদের জন্য স্প্যাগেটি জ্যাজ সেরা স্থান। এখানে বিভিন্ন ধরনের পাস্তা, উড-ফায়ার্ড পিজ্জা এবং সুস্বাদু ডেজার্ট পরিবেশন করা হয়, যা একটি আরামদায়ক ডাইনিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

৭. কুপার’স বেকারি – মিষ্টি খাবার ও আরো কিছু

ঢাকার অন্যতম জনপ্রিয় বেকারি কুপার’স। এটি সুস্বাদু কেক, পেস্ট্রি এবং স্ন্যাকস সরবরাহ করে। বিশেষ উপলক্ষ বা হালকা নাস্তার জন্য এটি একটি চমৎকার জায়গা।

৮. আমেরিকান বার্গার – ক্লাসিক ও রসালো

বার্গারপ্রেমীদের জন্য আমেরিকান বার্গার দীর্ঘদিনের পছন্দ। তাদের মোটা, রসালো প্যাটি এবং ফ্রেশ টপিংস খাবারের আনন্দ দ্বিগুণ করে তোলে।

৯. কাচ্চি ভাই – সুগন্ধি বিরিয়ানি

আরেকটি জনপ্রিয় বিরিয়ানি স্পট কাচ্চি ভাই। এর সুগন্ধি এবং সমৃদ্ধ স্বাদের কাচ্চি বিরিয়ানি খাবারের এক অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়।

১০. দ্য গ্রোভ বিস্ত্রো – আরামদায়ক গুরমে অভিজ্ঞতা

দ্য গ্রোভ বিস্ত্রো একটি  কন্টিনেন্টাল এবং এশিয়ান স্বাদের মিশ্রণ সরবরাহ করে। এটি ব্রাঞ্চ, ডিনার বা নৈমিত্তিক কফির জন্য দুর্দান্ত।

১১. ওলে বাই টি আর – স্প্যানিশ ও ভূমধ্যসাগরীয় খাবার

ওলে বাই টি আর ঢাকায় স্প্যানিশ ও ভূমধ্যসাগরীয় খাবার নিয়ে এসেছে। তাদের মেনুতে টাপাস, পায়েলা এবং সামুদ্রিক খাবার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

১২. শেফ’স টেবিল গুলশান ২ – ফুড কোর্ট অভিজ্ঞতা

যারা বিভিন্ন ধরনের খাবার পছন্দ করেন, তাদের জন্য শেফ’স টেবিল উপযুক্ত। এখানে সুশি থেকে দেশীয় খাবার পর্যন্ত বিভিন্ন অপশন পাওয়া যায়।

১৩. পাস্তামানিয়া বাংলাদেশ – পাস্তার স্বর্গ

যারা পাস্তা ভালোবাসেন, তাদের জন্য পাস্তামানিয়া আদর্শ জায়গা। এখানে ক্রিমি সস ও সমৃদ্ধ স্বাদের অসাধারণ পাস্তা পরিবেশন করা হয়।

১৪. বিএফসি (বেস্ট ফ্রাইড চিকেন) – মচমচে ও সুস্বাদু

ফ্রাইড চিকেনপ্রেমীদের জন্য বিএফসি উপযুক্ত। এটি মচমচে ও রসালো চিকেন সরবরাহ করে, যা আন্তর্জাতিক ফাস্ট ফুড ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে।

১৫. কেএসএ আলবাইক ইন্টারন্যাশনাল – মধ্যপ্রাচ্যের স্বাদ

মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড আলবাইক এখন ঢাকায়। এটি ফ্রাইড চিকেন, শাওয়ারমা এবং ফালাফেল পরিবেশন করে, যা আরবীয় খাবারপ্রেমীদের জন্য একটি বিশেষ আকর্ষণ।

১৬. বিস্ত্রো-ই – আধুনিক ও মার্জিত ডাইনিং

একটি চমৎকার পরিবেশে আন্তর্জাতিক খাবার পরিবেশনকারী বিস্ত্রো-ই। এটি বিজনেস লাঞ্চ বা রোমান্টিক ডিনারের জন্য উপযুক্ত।

১৭. চোইস (কোরিয়ান বেকারি ক্যাফে) / চোয়ে গা নে (কোরিয়ান রেস্টুরেন্ট) – কোরিয়ান স্বাদ

কোরিয়ান খাবারপ্রেমীদের জন্য চোইস বিভিন্ন ধরনের বেকারি আইটেম এবং পানীয় সরবরাহ করে, আর চোয়ে গা নে খাঁটি কোরিয়ান বিবিম্বাপ, কিমচি এবং বুলগোগি পরিবেশন করে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ