১. ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (IUT)
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি OIC-এর আওতাধীন একটি বিশেষায়িত প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি মূলত প্রকৌশল, প্রযুক্তি এবং কারিগরি শিক্ষার জন্য সুপরিচিত। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পাঠক্রম ও সুযোগ-সুবিধার জন্য IUT অনন্য।
২. নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি (NSU)
বাংলাদেশের প্রথম প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি তার সুনাম ধরে রেখেছে। এর আধুনিক ক্যাম্পাস, গবেষণামূলক শিক্ষা এবং বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
৩. ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি (BRACU)
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি গবেষণার জন্য একটি বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছে। এখানকার শিক্ষার্থী উন্নয়ন কর্মসূচি এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কোর্সগুলো এটি অনন্য করে তুলেছে।
৪. ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি (EWU)
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি তার ব্যবসা, প্রকৌশল, এবং অর্থনীতি বিষয়ে সুনামের জন্য পরিচিত। ঢাকার আফতাবনগরের অত্যাধুনিক ক্যাম্পাসটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয়।
৫. আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (AIUB)
AIUB ব্যবসা ও প্রকৌশল বিষয়ে দক্ষ পেশাজীবী তৈরি করে চলেছে। এর গতিশীল ক্যাম্পাস এবং আন্তর্জাতিক মানের পাঠ্যক্রম শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি শক্তিশালী আস্থা তৈরি করেছে।
৬. আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (AUST)
প্রকৌশল এবং স্থাপত্য শিক্ষা ক্ষেত্রে AUST একটি উল্লেখযোগ্য নাম। এখানকার গ্র্যাজুয়েটরা দেশের ভেতরে এবং বাইরে সফলতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন।
৭. ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (DIU)
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তথ্য প্রযুক্তি (আইসিটি) এবং উদ্যোক্তা তৈরির জন্য ব্যাপক জনপ্রিয়। এর শিক্ষাক্রম ও উন্নত প্রযুক্তিগত অবকাঠামো শিক্ষার্থীদের জন্য চমৎকার সুবিধা প্রদান করে।
৮. ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (UIU)
UIU ব্যবসা, প্রকৌশল এবং আইটি বিষয়ে শক্তিশালী প্রোগ্রাম অফার করে। এর ক্যাম্পাস এবং শীক্ষার মান শিক্ষার্থীদের জন্য আকর্ষণীয়।
৯. ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (UAP)
স্থাপত্য ও ফার্মেসি বিষয়ে UAP বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছে। এটি শিক্ষার মানের ক্ষেত্রে একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান।
১০. ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (IUBAT)
বহুমুখী প্রোগ্রামের জন্য IUBAT পরিচিত। এটি শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে তাদের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত করে।
0 মন্তব্যসমূহ