পরিবারের সদস্য বা থেরাপিস্টের সাথে শেয়ার করলে মানসিক চাপ
কমবে এবং নতুন দৃষ্টিভঙ্গি পেতে সাহায্য করবে।
2. **শারীরিক কার্যকলাপে যুক্ত হন**: ব্যায়াম এন্ডরফিন নিঃসরণ
করে, যা প্রাকৃতিকভাবে মন ভালো করে। হাঁটা, দৌড়ানো, বা প্রিয়
গানের সাথে নাচাও আপনার মন থেকে দুঃখ দূর করতে পারে।
3. **কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন**: আপনি যেসব বিষয়ের জন্য
কৃতজ্ঞ, তা লিখে রাখা বা সেগুলোর প্রতি মনোযোগ দেওয়া
দুঃখ থেকে মনকে সরিয়ে এনে ইতিবাচকতা আনতে পারে।
4. **সৃজনশীল হোন**: চিত্রকলা, লেখা, সঙ্গীত বা অন্য
কোনো সৃজনশীল মাধ্যমে আপনার অনুভূতি প্রকাশ করা
থেরাপির মতো কাজ করতে পারে এবং আবেগগুলি নিয়ন্ত্রণ
করতে সহায়ক হয়।
5. **মাইন্ডফুলনেস বা ধ্যানের অভ্যাস করুন**: বর্তমানে
থাকা এবং নিজের অনুভূতিগুলোকে বিচার না করে গ্রহণ করা
মানসিক প্রশান্তি এনে দেয় এবং দুঃখের তীব্রতা কমায়।
6. **অন্যকে সাহায্য করুন**: কারো জন্য কিছু ভালো করা,
যেমন স্বেচ্ছাসেবা বা কোনো বন্ধুকে সাহায্য করা, জীবনের
উদ্দেশ্য দেয় এবং মন ভালো করে।
7. **প্রকৃতির সাথে সময় কাটান**: প্রকৃতির মাঝে সময় কাটালে
চাপ ও দুঃখ কমে। সূর্যালোক এবং বিশুদ্ধ বাতাস দুটোই মনের জন্য
ভালো।
8. **যথেষ্ট ঘুমান**: ঘুম মানসিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভালো ঘুম আপনার মেজাজকে রিসেট করে এবং চিন্তাগুলোকে
পরিষ্কার করে।
9. **সঙ্গীত শুনুন**: সঙ্গীত আবেগ জাগায় এবং দুঃখকে মুক্ত
করতে সাহায্য করে। আনন্দদায়ক বা শান্ত সঙ্গীত শুনলে মনের
অবস্থা ভালো হতে পারে।
10. **নিজের যত্ন নিন**: নিজের জন্য কিছু করুন, যেমন একটি
উষ্ণ স্নান, প্রিয় বই পড়া, বা একটি শখ উপভোগ করা। নিজের যত্ন
নেওয়া মানসিক শান্তির জন্য খুবই জরুরি।
যদি আপনার দুঃখ দীর্ঘস্থায়ী হয়, পেশাদার সাহায্য নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ
হতে পারে।
0 মন্তব্যসমূহ